স্কুলে মাস্টারমশাইয়ের কানমলা খাননি এমন মানুষ কমই আছেন। আবার দুষ্টুমি করলেই কান ধরে উঠবস করানোর শাস্তি তো অতিপরিচিত ঘটনা। কিন্তু জানেন কি, ক...
স্কুলে মাস্টারমশাইয়ের কানমলা খাননি এমন মানুষ কমই আছেন। আবার দুষ্টুমি করলেই কান ধরে উঠবস করানোর শাস্তি তো অতিপরিচিত ঘটনা। কিন্তু জানেন কি, কান ধরে উঠবস করার উপকারিতা অনেক।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার রেডিওলজিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. কোয়ি পি. জোন্সের গবেষণায় বলা হয়, কান ধরে উঠবস করা এক ধরনের ব্যায়াম। এ কাজে দেহের শক্তির কেন্দ্রকে ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে শক্তি শোষণ, হজম এবং দেহের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেয়া হয়।
বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কান ধরে উঠবস করলে মস্তিষ্কে অ্যালফা তরঙ্গের প্রভাব বাড়ে। কানের লতিতে টান পড়ায় মস্তিষ্কের অনেক কোষ জাগ্রত হয়ে ওঠে। এমনকি মনঃসংযোগের ক্ষমতাও বাড়ে। অনেক দেশেই কান ধরে ওঠবোসকে নিয়মিত ব্যায়াম হিসেবে করানো হয়। একে সুপার ব্রেন যোগা বলা হয়। আমেরিকাতেও এই বিষয়ে অনেক ওয়ার্কশপ করা হয়।
প্রাথমিকভাবে এই শক্তির আধারগুলো আসলে আকুপাংচার পয়েন্ট। আকুপ্রেসারের এই শক্তি আসলে মস্তিষ্ক, চোখ, কপাল, মুখ, কান ইত্যাদি স্থানে ক্রিয়াশীল হয়। কান ধরা বা হালকাভাবে টানার মাধ্যমে আকুপ্রেসার পৌঁছে দেয়া হয় মস্তিষ্কে। এই ব্যায়ামের পর ইইজি স্ক্যানে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের ডান ও বাম গোলার্ধের এলোমেলো অবস্থা নিমিষেই গোছালো হয়ে যায়।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার রেডিওলজিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. কোয়ি পি. জোন্সের গবেষণায় বলা হয়, কান ধরে উঠবস করা এক ধরনের ব্যায়াম। এ কাজে দেহের শক্তির কেন্দ্রকে ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে শক্তি শোষণ, হজম এবং দেহের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দেয়া হয়।
বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কান ধরে উঠবস করলে মস্তিষ্কে অ্যালফা তরঙ্গের প্রভাব বাড়ে। কানের লতিতে টান পড়ায় মস্তিষ্কের অনেক কোষ জাগ্রত হয়ে ওঠে। এমনকি মনঃসংযোগের ক্ষমতাও বাড়ে। অনেক দেশেই কান ধরে ওঠবোসকে নিয়মিত ব্যায়াম হিসেবে করানো হয়। একে সুপার ব্রেন যোগা বলা হয়। আমেরিকাতেও এই বিষয়ে অনেক ওয়ার্কশপ করা হয়।
প্রাথমিকভাবে এই শক্তির আধারগুলো আসলে আকুপাংচার পয়েন্ট। আকুপ্রেসারের এই শক্তি আসলে মস্তিষ্ক, চোখ, কপাল, মুখ, কান ইত্যাদি স্থানে ক্রিয়াশীল হয়। কান ধরা বা হালকাভাবে টানার মাধ্যমে আকুপ্রেসার পৌঁছে দেয়া হয় মস্তিষ্কে। এই ব্যায়ামের পর ইইজি স্ক্যানে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের ডান ও বাম গোলার্ধের এলোমেলো অবস্থা নিমিষেই গোছালো হয়ে যায়।