Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Classic Header

{fbt_classic_header}

Top Ad

LATEST UPDATES:

latest

করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি কোন রক্তের গ্রুপের

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব। এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে রাড়ছে। এবারে জেনে নিন কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার...

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব। এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে রাড়ছে। এবারে জেনে নিন কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

প্রতিনিয়তই আতঙ্ক বাড়ছে সারা বিশ্বে। একদিকে যেমন বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, তেমনি অন্যদিকে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। চিনের পরে ইতালি আর স্পেনে মৃতের সংখ্যা সব থেকে বেশি। এছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারির আকার ধারণ করেছে এই ভাইরাস। কী ভাবে ঠেকানো যায় এই ভাইরাসকে, তা নিয়েই সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশে প্রতিনিয়ত চলছে গবেষণা।

প্রতিনিয়তই আতঙ্ক বাড়ছে সারা বিশ্বে। একদিকে যেমন বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, তেমনি অন্যদিকে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। চিনের পরে ইতালি আর স্পেনে মৃতের সংখ্যা সব থেকে বেশি। এছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারির আকার ধারণ করেছে এই ভাইরাস। কী ভাবে ঠেকানো যায় এই ভাইরাসকে, তা নিয়েই সারা বিশ্বের প্রতিটি দেশে প্রতিনিয়ত চলছে গবেষণা।

কিন্তু আপনি কি জানেন কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষ এই ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন আর কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা কম!

আমরা সবাই জানি চীনের উহান প্রদেশে প্রথম এই ভাইরাস ধরা পড়ে। এমনকি উহানেই মৃত্যু হয় বিশ্বের প্রথম করোনা-আক্রান্তের। সেখানে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা করেছেন একদল বিজ্ঞানী। গবেষণায় সামনে এসেছে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য।

গবেষণায় জানা গিয়েছে, যে সব ব্যক্তির ব্লাড গ্রুপ A, তারাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন এই করোনাভাইরাসে। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন আগামী দিনেও এই গ্রুপের রক্ত যাদের শরীরে আছে তাদেরই আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। এই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব ব্যক্তি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং যারা মারা গিয়েছেন, তাদের মধ্যে বেশির ভাগেরই ব্লাড গ্রুপ A।

অন্যদিকে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, A গ্রুপের রক্তে যেমন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তেমনই O গ্রুপের রক্তের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকিটা অনেকটাই কম। অর্থাৎ, যাদের শরীরে O গ্রুপের রক্ত, তাঁদের এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম। এই গবেষণাটি একমাত্র চীনের আক্রান্তদের উপরেই করা হয়েছে। তাই অন্যান্য দেশের বিজ্ঞানীরা এখনও এই তত্বের সঙ্গে একমত হতে পারেননি।