Page Nav

HIDE

Grid

GRID_STYLE

Classic Header

{fbt_classic_header}

Top Ad

LATEST UPDATES:

latest

আপনি কিভাবে চীনের ভিসা আবেদন করবেন (ব্যাবসা এবং টুরিস্ট )

বন্ধুরা বর্তমানে আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা চায়না থেকে সরাসরি বিভিন্ন পণ্য দেশে এনে ব্যবসা করে থাকেন, আর আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন ...

বন্ধুরা বর্তমানে আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা চায়না থেকে সরাসরি বিভিন্ন পণ্য দেশে এনে ব্যবসা করে থাকেন, আর আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না কিভাবে বাংলাদেশ থেকে চায়না ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়? আর তাই আজ আমরা জানবো বাংলাদেশ থেকে চায়না ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে।

চায়না ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
১।পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
২। ব্যাংক ব্যালেন্স নূন্যতম ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা(জন প্রতি) সহ বিগত ৬ মাসের ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট এবং ব্যাংক সলভেন্সী সার্টিফিকেট
৩। ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ইংরেজীতে অনুবাদ সহ নোটারী কপি, কোম্পানী প্যাড ও ভিজিটিং কার্ড ইংরেজিতে।
৪। চাকুরীজীবীদের জন্য অফিস থেকে এনওসি লেটার, ভিজিটিং কার্ড ও অফিসের আইডি কার্ডের কপি।
৫। ছবি ২ কপি ৩৩×৪৮ সাইজ রঙ্গিন, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, ম্যাট প্রিন্ট।

• এম্বাসী ফি+প্রসেসিং ফিঃ ১০,০০০ টাকা (আগে চায়না যাওয়া থাকলে)।
• এম্বাসী ফি+প্রসেসিং ফিঃ ১২,০০০ টাকা (ইন্ডিয়া এবং নেপাল বাদে দুই দেশ ভ্রমন থাকতে হবে)।
• চায়না ছযমাস মেয়াদ ডাবল এন্ট্রি ১৩,০০০ টাকা (আগে চায়না যাওয়া থাকলে)।
• এক বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ২২,০০০ টাকা (আগে চায়না ডাবল এন্ট্রি ভিসা থাকতে হবে)।
• দু্ই বছরের মাল্টিপল ভিসা ৩২,০০০ টাকা (আগে এক বছরের মাল্টিপল ভিসা থাকতে হবে)।
• ভিসা প্রসেসিং সময়ঃ ৫ থেকে ১০ দিন।
• আর্জেন্ট ডেলিভারি নিতে চাইলে অতিরিক্ত ৩,০০০ টাকা দিতে হবে (সময় ৩ দিন)। (শর্ত সাপেক্ষ ফ্রেশ পাসপোর্টে চায়না ভিসা করা হয়।)

 বিঃদ্রঃ ভিসা প্রসেসের জন্য প্রদত্ত যেকোনো ডকুমেন্টস ভূয়া অথবা জাল প্রমাণিত হলে, আপনার ভিসার আবেদনটি নিশ্চিতভাবে প্রত্যাখ্যান হবে, এমনকি আপনি উক্ত এম্বাসির কালো তালিকাভুক্ত হতে পারেন। এবং ইহা আইনতঃ দন্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং, এধরনের অভিপ্রায় থেকে বিরত থাকুন।