ছেলে মেয়েদের আজকাল একই সমস্যা। তা হলো ভুড়ি। অনেকসময় কম খেলেও ভুড়িটা নিজের ইচ্ছেমত বেড়েই চলে। এমতবস্থায় ভুড়িওয়ালা ব্যক্তি বুঝতেই পা...
ছেলে মেয়েদের আজকাল একই সমস্যা। তা হলো ভুড়ি। অনেকসময় কম খেলেও ভুড়িটা নিজের ইচ্ছেমত বেড়েই চলে। এমতবস্থায় ভুড়িওয়ালা ব্যক্তি বুঝতেই পারে না ঠিক কি কারণে তার ভুড়ি কমছেই না। আসুন জেনে নেই এমন ছয়টি কারণ যার কারণে বাড়ে পেটের মেদ।
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrs5oeSSn09reY_Kz86CqX5uBnczruG-mhGnb9K5eUp6jpiE2EPH7chT0o4W5LFslG13I4G9UegY3VP1iUutT84NFTyDwF9xFXVIcpDUZd1BaiJNhTWNwSWgrh1KQbYrm6u4w-ZfJmKRM/s1600/%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%2587+%25E0%25A6%2585%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2595+%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A6%25AF%25E0%25A7%2587+%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A6+%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BC%25E0%25A7%2587+%25E0%25A6%25AF%25E0%25A7%2587+%25E0%25A7%25AC+%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A7%2587.png)
১। সারা দিনে ঘুরতে ফিরতে, কাজের ফাঁকে কিছু-না-কিছু খাওয়া হয়েই যায়। কিন্তু এই খাবারগুলি মুখরোচক স্ন্যাক্স হলেই সমস্যা। ফাস্ট ফুড খেতে ভাল হলেও স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। তার বদলে যদি ফল, আমন্ড বা স্যালাড খাওয়া যায়, তাতে উপকার হবে।
২। দই খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ এতে যে ‘গুড ব্যাক্টেরিয়া’ থাকে, তা হজমে সাহায্য করে। ফলে পেটে মেদ বাডা়র সুযোগ হয় না।
৩। কর্নেল ইউনিভারসিটির বিশেষজ্ঞদের মতে, নেগেটিভ ইমোশান থাকলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা হয়। যা শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক।
৪। তৃষ্ণা পেলে অনেকেই সফট ড্রিঙ্কস পান করে। এতে অত্যাধিক ক্যালোরি রয়েছে যা শরীরে মেদ বাড়িয়ে দেয়।
৫। স্লিম হতে গিয়ে অনেকেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেয়। চিকিৎসকদের মতে, খাবারের পরিমাণ কমালে সমস্যা নেই। কিন্তু, বেশিক্ষণ না খেয়ে থাকলেও পেটে মেদ জমে।
৬। অফিসে বা অন্য কোনও কাজ করার সময় এক ভাবে অনেকক্ষণ বসে থাকলেও বেলি ফ্যাট বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি এক থেকে দেড় ঘণ্টা অন্তর নিজের সিট থেকে উঠে খানিক হাঁটাচলা করা উচিত।
আপনিও লেখক হতে পারেন । আপনার আশপাশে ঘটে যাওয়া যেকোনো ঘটনা, ভ্রমণ অভিজ্ঞতা, ক্যাম্পাসের খবর, তথ্যপ্রযুক্তি, বিনোদন, শিল্প-সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে লেখা পাঠান: apanarseba@gmail.com ই-মেইলে।