রিউবেন শার্প একজন রূপান্তরিত পুরুষ। যিনি ১২ বছর আগে নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরিত হয়েছিলেন। হঠাৎই এখন তার আবার মা হতে শখ হয়েছে। কিন্তু ৬ বছর ...
রিউবেন শার্প একজন রূপান্তরিত পুরুষ। যিনি ১২ বছর আগে নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরিত হয়েছিলেন। হঠাৎই এখন তার আবার মা হতে শখ হয়েছে। কিন্তু ৬ বছর আগে থেকেই তিনি হরমোন গ্রহণ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। ফলে তিনি আরেকজন নারীর সহায়তায় সন্তান ধারণ করেন। রিউবেন শার্পের সঙ্গী জে একজন রূপান্তরকারী পুরুষ।
শার্প বলেন, ‘আমরা দুজনেই রূপান্তরকারী। আমাদের মধ্যে বীর্যপাতের একটি ফোঁটাও নেই! তবে, আমরা ব্রাইটন ট্রান্স সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে এমন একজন দাতাকে পেয়েছি, যিনি আশ্চর্য এবং সদয়ভাবে এইটির জন্য সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।
‘আমি সবসময়ই বাবা-মা হওয়ার ইচ্ছে করেছিলাম এবং প্রাথমিকভাবে বিশ্বাস করি যে আমি দত্তক নেওয়ার মাধ্যমে এটি করব। তবে, আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার পরিস্থিতি এবং গ্রহণ প্রক্রিয়াটির জটিল প্রকৃতির কারণে এই বিকল্পটি আমার কাছে উপলভ্য নয়।
দুজনেই রূপান্তরকারী পুরুষ হলেও তাদের সাহায্যকারী নারী একজন ছিল রূপান্তরকারী নারী। তিনি তাদের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসেন। ফেসবুকে দুজনের সাহায্যের আবেদন পেয়ে খোঁজ নিয়ে সাহা্য্য করেন তাদের।
শার্প ও জে দম্পত্তির স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে যাচ্ছে। পিতামাতা হতে যাচ্ছেন তারা।
সূত্র: দ্যা মিরর
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiTCV4aJGMRBWrqo5_OtY9owcJ-SND7Lu1GvTgy_rBtOodXURxCVbbY3mOyhP8xfnKZXUelsHPTzCnPEnlB2bzGkKWgQDYvTrzEtwPY3tkIdN34vNosBYM8fLmc07uHi84U1w9Tz8K5KkM/s1600/parents.jpg)
শার্প বলেন, ‘আমরা দুজনেই রূপান্তরকারী। আমাদের মধ্যে বীর্যপাতের একটি ফোঁটাও নেই! তবে, আমরা ব্রাইটন ট্রান্স সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে এমন একজন দাতাকে পেয়েছি, যিনি আশ্চর্য এবং সদয়ভাবে এইটির জন্য সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।
‘আমি সবসময়ই বাবা-মা হওয়ার ইচ্ছে করেছিলাম এবং প্রাথমিকভাবে বিশ্বাস করি যে আমি দত্তক নেওয়ার মাধ্যমে এটি করব। তবে, আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমার পরিস্থিতি এবং গ্রহণ প্রক্রিয়াটির জটিল প্রকৃতির কারণে এই বিকল্পটি আমার কাছে উপলভ্য নয়।
দুজনেই রূপান্তরকারী পুরুষ হলেও তাদের সাহায্যকারী নারী একজন ছিল রূপান্তরকারী নারী। তিনি তাদের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসেন। ফেসবুকে দুজনের সাহায্যের আবেদন পেয়ে খোঁজ নিয়ে সাহা্য্য করেন তাদের।
শার্প ও জে দম্পত্তির স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে যাচ্ছে। পিতামাতা হতে যাচ্ছেন তারা।
সূত্র: দ্যা মিরর